আজকের নতুন প্রজন্ম কোথায়-কেন ?
সম্প্রতি দিনগুলিতে একটি বিষয় বারংবার দৃশ্যমান হচ্ছে যে,নতুনেরা খুবি আগ্রহের সহিত সামাজিক,অর্থনৈতিক,বানিজ্যিক এবং সর্বত্র ভাল কাজ নিয়ে-(যা মানব সেবার অন্তর্ভুক্ত)-নিজেদের উপস্থাপন করতে আত্নমগ্ন,কারণ তারা এখন আর অন্ধকার যুগে নই,তারা সব বুঝছে,দেখছে,অনুমাণ ও তুলনা করতে সক্ষম হচ্ছে,যেহেতু তারা সম্পূর্ণ বিজ্ঞান দ্ধারা বেষ্টিত একটি পৃথিবীতে বাস করছে । আর এসব তরুণদের উল্লিখিত-অনুল্লিখি সব শ্রেণীর মানবতার কাজ বা দায়িত্ব-ভার দেয়ার জন্যইতো ইসলামের আবির্ভাব!
সুতরাং আজকের নতুন প্রজন্মকে আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তবে দু:খ ও পরিতাপের বিষয় এই যে,এক শ্রেণীর ধর্মদ্রোহী কুচক্রমহল এই তরুণ সমাজকে প্রতাড়িত করার কাজে সার্বক্ষণ স্বচেস্ঠ-লিপ্ত!
তবে দু:খ ও পরিতাপের বিষয় এই যে,এক শ্রেণীর ধর্মদ্রোহী কুচক্রমহল এই তরুণ সমাজকে প্রতাড়িত করার কাজে সার্বক্ষণ স্বচেস্ঠ-লিপ্ত!
আমি সেইসব ভাই-বোনদের উদ্দেশ্যে বলব যে,দয়া করে আপনারা এই অপতৎপরতা থেকে সরে আসুন,এবং অন্যকে ধুকার ফাঁদে ফেলবেননা।গতকালের তরুণ ও নতুন প্রজন্ম কখনো জানতনা যে তারা অন্ধকার আর কুসংস্কারের ভেড়াঝালে ডুবিত ছিল,কারণ সেকেলে জ্ঞান-প্রযুক্তি এত উন্নত ছিলনা,বিপরীতে আজকের তরুণ-তরুণীরা কিন্তু ঐসব বস্তু মোটেও গ্রহণ করছেনা!
কারণ বিজ্ঞান তা দিন-দিন দিবালোকে সূর্যের অবস্থানের মতই স্পস্ঠ করে যাচ্ছে,যা মহাগ্রন্থ আল-কোরান এবং পৃথিবীর সর্বশ্রেস্ঠ মানব মুহাম্মাদ(সঃ)এর পবিএ হাদিসে পরুক্ষ ও প্রত্যক্ষভাবে উদৃত হয়েছে।
তাই ভাবলাম যে,গতানুগতিক চলতে চলতে হয়তো একসময় গিয়ে-(আজ নই কাল)-আপনারাও হাতে-নাতে ধরা পড়লে সেদিন লজ্জায় নতুনদের উপস্থিতিতেই নিজেদের কুড়াল আত্ন-হস্তেই নিক্ষেপ করতে বাধ্য হবেন,একই সাথে শাস্তির গন্ডিতেও নিমজ্জিত হবেন।
সত্য প্রকাশ পেয়েছে-(কোরান-হাদিসকে বিজ্ঞানের সুস্পস্ঠ বিষ্লেশণ)-,মিথ্যার অবষাণ ঘটেছে।
আল-কোরান বলে; বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।(সূরা বনী ঈসরাইল:৮১)।
No comments:
Post a Comment